সোনারগাঁয় এশিয়ান হাইওয়ের মৃত্যুর মিছিল ঠেকাতে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত

সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:
সোনারগাঁয়ে এশিয়ান হাইওয়ে সড়কে উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের ললাটি বাসস্ট্যান্ড থেকে বটতলা পর্যন্ত পাঁচশ মিটারের দূরত্বের মধ্যে রাস্তা পার হতে গিয়ে গত ১৫ বছরে একই গ্রামের ১২জন প্রাণ হারিয়েছেন। গত ৮ জুন ২০১৯ শনিবারে বাসষ্টেশনের পাশ দিয়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে বেপরোয়া একটি ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হন ললাটি গ্রামের নুরু মিয়ার ছেলে মাসুম। তার মৃত্যুর জন্য দায়ী ট্রাক চালকের শাস্তি এবং দূঘর্টনা রোধে ললাটি বাসস্ট্যান্ডে একটি ফুটওভার ব্রীজ নির্মাণের দাবীতে বুধবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ললাটি গ্রামবাসী ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন সূবর্ণগ্রাম ফাউন্ডেশন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, মানবাধিকার কর্মী ও সূবর্ণগ্রাম ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কবি শাহেদ কায়েস। এসময় উপস্থিত ছিলেন, গজারিয়া কলিমউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ মোনতাজউদ্দিন মর্তুজা, কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত মাসুমের চাচা হান্নান মিয়া, সিরাজুল ইসলাম প্রমূখ।

লিখিত বক্তব্যে কবি শাহেদ কায়েস বলেন, গত ১৫ বছরে ললাটি গ্রামের ১২জন প্রাণ হারিয়েছেন। এদের মধ্যে দেলোয়ার, জাহিদুল আলম শামীম, তসিরুন বেগম, শিউলি আক্তার ও তার দাদা জলিল, মজিবুর রহমান, সিরাজুল হক ও মাসুম। এছাড়াও এ গ্রামে বেড়াতে এসে আরও দু’নারী ও এ শিশু নিহত হয়। তিনি বলেন, গাড়ি চালকের অবহেলা ও খামখেয়ালির কারণেই মৃত্যুকে আমরা দূর্ঘটনা না বলে হত্যাকান্ড বলতে চাই। ২৬ বছরের তাজা প্রান মাসুমকে হত্যার দায়ে সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, সড়ক দূর্ঘটনার অন্যতম কারণ হচ্ছে রাস্তায় ফিটনেসবিহীন গাড়ি এবং চালকদের বেপরোয়া গাড়ি চালানো। ফিটনেসবিহীন গাড়ির চালক ও মালিকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত। সড়ক দূর্ঘটনা বর্তমানে বাংলাদেশে মহামারী রূপ নিয়েছে। সম্মেলনে দূর্ঘটনা রোধে কঠোর আইন ও শাস্তির বিধান রাখারও দাবী জানান তিনি। তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় কেউ মারা গেলে সর্বোচ্চ মৃত্যুদন্ডের বিধান রেখে মামলা দায়েরের ব্যবস্থা করা উচিৎ। দোষী চালকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির উদাহরণ থাকলে চালকরা সাবধানে গাড়ি চালাতে বাধ্য হবেন।

ললাটি বাসস্ট্যান্ডে একটি ফুটওভার ব্রীজ নির্মাণ করার দাবীতে প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। দাবী না মানলে জীবন বাঁচাতে গ্রামবাসী অনির্দিষ্টকালের আন্দোলন করে এশিয়ান হাইওয়ে সড়ক অচল করে দেওয়ার কঠোর কর্মসূচী ঘোষনা দেন।

বিশেষ প্রতিনিধি :
সোনারগাঁয়ে এশিয়ান হাইওয়ে সড়কে উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের ললাটি বাসস্ট্যান্ড থেকে বটতলা পর্যন্ত পাঁচশ মিটারের দূরত্বের মধ্যে রাস্তা পার হতে গিয়ে গত ১৫ বছরে একই গ্রামের ১২জন প্রাণ হারিয়েছেন। গত ৮ জুন ২০১৯ শনিবারে বাসষ্টেশনের পাশ দিয়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে বেপরোয়া একটি ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হন ললাটি গ্রামের নুরু মিয়ার ছেলে মাসুম। তার মৃত্যুর জন্য দায়ী ট্রাক চালকের শাস্তি এবং দূঘর্টনা রোধে ললাটি বাসস্ট্যান্ডে একটি ফুটওভার ব্রীজ নির্মাণের দাবীতে বুধবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ললাটি গ্রামবাসী ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন সূবর্ণগ্রাম ফাউন্ডেশন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, মানবাধিকার কর্মী ও সূবর্ণগ্রাম ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কবি শাহেদ কায়েস। এসময় উপস্থিত ছিলেন, গজারিয়া কলিমউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ মোনতাজউদ্দিন মর্তুজা, কাঁচপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত মাসুমের চাচা হান্নান মিয়া, সিরাজুল ইসলাম প্রমূখ।

লিখিত বক্তব্যে কবি শাহেদ কায়েস বলেন, গত ১৫ বছরে ললাটি গ্রামের ১২জন প্রাণ হারিয়েছেন। এদের মধ্যে দেলোয়ার, জাহিদুল আলম শামীম, তসিরুন বেগম, শিউলি আক্তার ও তার দাদা জলিল, মজিবুর রহমান, সিরাজুল হক ও মাসুম। এছাড়াও এ গ্রামে বেড়াতে এসে আরও দু’নারী ও এ শিশু নিহত হয়। তিনি বলেন, গাড়ি চালকের অবহেলা ও খামখেয়ালির কারণেই মৃত্যুকে আমরা দূর্ঘটনা না বলে হত্যাকান্ড বলতে চাই। ২৬ বছরের তাজা প্রান মাসুমকে হত্যার দায়ে সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, সড়ক দূর্ঘটনার অন্যতম কারণ হচ্ছে রাস্তায় ফিটনেসবিহীন গাড়ি এবং চালকদের বেপরোয়া গাড়ি চালানো। ফিটনেসবিহীন গাড়ির চালক ও মালিকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত। সড়ক দূর্ঘটনা বর্তমানে বাংলাদেশে মহামারী রূপ নিয়েছে। সম্মেলনে দূর্ঘটনা রোধে কঠোর আইন ও শাস্তির বিধান রাখারও দাবী জানান তিনি। তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় কেউ মারা গেলে সর্বোচ্চ মৃত্যুদন্ডের বিধান রেখে মামলা দায়েরের ব্যবস্থা করা উচিৎ। দোষী চালকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির উদাহরণ থাকলে চালকরা সাবধানে গাড়ি চালাতে বাধ্য হবেন।

ললাটি বাসস্ট্যান্ডে একটি ফুটওভার ব্রীজ নির্মাণ করার দাবীতে প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। দাবী না মানলে জীবন বাঁচাতে গ্রামবাসী অনির্দিষ্টকালের আন্দোলন করে এশিয়ান হাইওয়ে সড়ক অচল করে দেওয়ার কঠোর কর্মসূচী ঘোষনা দেন।

আপনার মতামত জানান