পানাম নগরের ইতিহাস, ঐতিহ্য (ভিডিও)

প্রকাশিত

Sonargaon has the aesthetic best of the art of Charu and Karoo. The city of Pannam was a sign of the monuments of the people of Sonargaon. The folk art is a rich aesthetic flower, a wall with a leaf-painted walls, and a statue of the Mayabi, which is filled with a painting of folk songs. It was a living document of the world’s most lively cultural, life-time, live-in-the-lives-of-the-Bengali ethos. In Delhi, in the form of a model of the house with a one-of city. Can we not imagine the ancient Sonargaon that was used to encourage the Mughal art in its courtyard? All this was possible for the aesthetic arts of Sonargaon. The Panam passes through the Pankhraj Canal. He touched the most important buildings of this city, and in the east, he was lying in the river Meghna. The city is half a kilometer away from the Bangladesh Folk and Crafts Museum. This is known as the losing Brexit. The glorious style of the city of Panam. Its city plan was very, very safe. It was basically the main center and abode of the Merchants of Bengal region. From this place, it is time to conduct business in different parts of the country. This is the name of the city which is the place of business. The establishment of the city of Panam was started about four years ago. In a step-by-step approach to the Mughal arcitucture, the combination of the Britrich architectural, which has been in the process of almost four hadred years, has been the present form of the city of Panam.

 

সোনারগাঁয়ের নান্দনিক চারু ও কারু শিল্পের জন্যে বিখ্যাত মসলিনের আড়ৎ ছিল পানাম নগর। পানাম নগরের বর্নাঢ্য-ইমারত সমূহ স্বাক্ষ্য দেয় একসময় সোনারগাঁয়ের অভিজাত নাগরিকদের বসবাসের কেন্দ্র ছিল। লোকজ শিল্প সমৃদ্ধ নান্দনিক ফুল, লতাপাতা সম্বলিত দেয়াল, চিত্রিত চারুতায় ভরপুর মায়াবি নাচঘরকে কেন্দ্র করে লোকজ গানের আসর বসতো। মায়াবি পর্দা দুলে ওঠার মতো মসলিনের পর্দা ঋতু ভিত্তিক বিভিন্ন পূজো উৎসবে মূখর নগরী আবহমান বাংগালির লোকাচার, জীবনাচার, আবহমান জীবন সংস্কৃতির এক জীবন্ত দলিল ছিল পানাম নগর। লোকজ উপাদানের মোটিভ সম্বলিত একচালা দোচালা ছনের ঘরের মডেল সম্বলিত ইমারত, বঙ্গীয় ‘‘একচালা দোচালা গৃহায়ন’’ সংস্কৃতির আদল রূপে সুদূঢ় দিল্লীতে সমাদৃত হয়েছিল। এতে কি আমরা ধারনা করতে পারি না যে প্রাচীন সোনারগাঁয়ের ছনে ছাওয়া কুড়ে ঘরের আদলেই মুঘল শিল্পকে উৎসাহিত করেছিল।এ সবই সম্ভব হয়েছিল সোনারগাঁয়ের নান্দনিক চারু ও কারু শিল্পের জন্য। পানামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পঙ্খীরাজ খাল। এ খাল নগরের গুরুত্বপূর্ন ভবনগুলো ছুঁয়ে পূর্বদিকে মেনিখালী নদ হয়ে মেঘনা নদীতে মিশেছে। পানামনগরী বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প যাদুঘর থেকে আধা কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এটি হারানো নগরী হিসেবে পরিচিত। পানাম নগরীর নির্মানশৈলী অপূর্ব। এর নগর পরিকল্পনা ছিলো দূর্ব্যদ্ধ ও সুরক্ষিত। এটি মূলত ছিলো বঙ্গ অঞ্চলের তাত ব্যবসায়ীদের মূল কেন্দ্রবিন্দু এবং আবাসস্থল। এ স্থান থেকে ব্যসায়ীগন দেশের বিভিন্ন স্থানে তা্ত ব্যবসা পরিচালনা করতেন এক সময়।বাংলার মসলিনসহ অন্যান্য তাত ব্যবসার প্রচার প্রসার ও ব্যবসায়ীর তীর্থস্থান ছিল এ পানাম নগর। প্রায় চারশ বছর আগে থেকে পানাম নগরীর স্থাপনা শুরু হয়েছিলো বলে ধারনা করা হয়। ধাপে ধাপে মোগল নির্মানশৈলির সাথে বৃট্রিশ স্থাপত্য শৈলির সংমিশ্রনে প্রায় চারশ বছরের পর্যা য়ক্রমিক স্থাপন, পূনঃস্থাপন প্রক্রিয়ায় পানাম নগরী বর্তমান রূপ লাভ করে।

 

আপনার মতামত জানান