সোনারগাঁবাসীর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন সাবেক এমপি খোকা,

প্রকাশিত



সাবেক দুই বারের সফল সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টি প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরাজিত হয়ে মাঠ ছাড়েননি তিনি প্রতি দিন কোন না কোন এলাকায় গিয়ে মানুষের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করছেন তাদের খোঁজ খবর নিচ্ছেন এবার রোজায় তিনি রোজাদারদের মধ্যে তরমুজ বিতরণ এবং ঈদের আগে এলাকার অসহায় মানুষদের মধ্যে মুরগী বিতরণ করেছেন, ঈদের দিন উপজেলা মডেল মসজিদে নামাজ আদায় করেন এবং উপজেলা সনমান্দি, বৈদ্যের বাজার বারদি,নোয়াগাঁও, কাচঁপুর,সাদিপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন পেশার মানুষের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং তাদের কুশলাদি জানেন , সাবেক সফল সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা জানান তিনি বিগত ১০ বছরে সোনারগাঁওয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষা করা, এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়ন যেমন মসজিদ মাদ্রাসা এতিমখানা নির্মাণ করেছি,৭১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ করেছি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ ২৫ শয্যা থেকে ৫০ শয্যা উন্নতি হয়েছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুক্তি যোদ্ধা ভবন, সনমান্দিতে মুক্তি যুদ্ধ জাদুঘর করেছি চিলারবাগে বিজয় স্তম্ভ নির্মাণ করেছি টিপুরদিতে ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন নির্মাণ করেছি, নোয়াগাঁও ইউনিয়নে আশ্রায়ন ভবন নির্মাণ করেছি, উপজেলার মোগড়া পাড়া,গঙ্গা পুর বাজারে, সোনারগাঁও পৌরসভায় বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের জন্য ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যন্ট নির্মাণ করেছি, সোনারগাঁ ডিগ্রি কলেজকে সরকারি করণ করেছি, , প্রায় ৫৭ টি ছোট বড় ব্রিজ করা হয়েছে ইতিমধ্যে শম্ভু পুরা সাবদি ব্রীজ ভিত্তি প্রস্তর স্হাপন প্রক্রিয়াধীন, মোগড়াপাড়ায় ষ্টীল ব্রীজ ভেঙে একটা বড় ব্রিজ অনুমোদন হয়েছে , নুনেরটেক ছটাকিয়া দিয়ে একটি ব্রীজের জন্য আবেদন করা হয়েছে এটা প্রক্রিয়াধীন আছে এই উন্নয়ন কাজগুলো সম্পন্ন হবে এবং তার সুফল পাবেন সোনারগাঁওয়ের জনগণ ,মোগড়া পাড়া থেকে তালতলা পর্যন্ত প্রশস্ত করে রাস্তা, প্রায় ১২ টি ব্রীজ ভেঙে প্রশস্ত আরো বড় করে নির্মাণ হবে আনন্দ বাজারের মতো সব বাজারে আর সিসি রাস্তা হবে সময় স্বল্পতার জন্য কাজ শুরু করতে পারিনি , বর্তমান সংসদ সদস্য হয়েছে অচিরেই এগুলো উদ্বোধন করবেন, আমার চাওয়া হচ্ছে শুধু সোনারগাঁওয়ে উন্নয়ন হউক এ জন্য আমি আমার ভাতিজা বর্তমান সংসদ সদস্যকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো , ঈদের পরে এ পর্যন্ত যত এলাকায় গিয়েছি আমি তাদের মধ্যে ব্যপক সারা পেয়েছি, নির্বাচনে জয় পরাজয় থাকবে এটা চিরাচরিত নিয়ম, আমি মনে করি পরাজয়ের পরে সব কটি ইউনিয়ন, পৌরসভায় ঘুরে তাদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করা আমার প্রথম কাজ, নির্বাচনে পরাজিত হয়ে অনেকে এলাকায় বিমুখ হয়ে যায় এটা কোন জনপ্রতিনিধির নীতি হতে পারে না রাজনীতি করলে জয় পরাজয় থাকবে আমি আগামী ৫ বছর সোনারগাঁওয়ের সাধারণ মানুষের সাথে থাকবো তাদের সুখ দুঃখ ভাগ করে নিবো, মহান আল্লাহ পাক আমাকে সুস্থ রাখবেন

আপনার মতামত জানান