প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা আল্লামা শফীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়নি ও উন্নত চিকিৎসা দিতে কালক্ষেপণ করেছে। তাকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করা হলে মামলার ১নং আসামি নাছির উদ্দিন মুনির বলেন, বুড়া ভং ধরেছে, শালার মৃত্যু নাই। বুড়াকে হাসপাতালে নিতে হলে আমিরের অনুমতি লাগবে। আমিরের অনুমতি ছাড়া এখান থেকে কেউ বের হতে পারবে না।
উল্লেখ্য, হাটহাজারীর আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম মাদরাসা দীর্ঘদিনের মহাপরিচালক আহমদ শফী গত ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মৃত্যুর আগের দিন মাদরাসায় তুমুল হট্টগোলের মধ্যে মহাপরিচালকের পদ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। পরে গত ১৭ ডিসেম্বর শফীর শ্যালক মো. মইন উদ্দিন চট্টগ্রামের আদালতে ৩৬ জনকে আসামি করে মামলা করেন। এতে বলা হয়, আহমদ শফীকে ‘মানসিক নির্যাতন করে’পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।