জেলা পরিষদ নির্বাচনে জনপ্রিয় প্রার্থী আবু নাঈম ইকবাল
দলীয় প্রতিক না থাকায় আসন্ন নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদে বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী সমাজসেবক জাতীয় পার্টি সমর্থিত নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতিয় পার্টির সাধারন সম্পাদক আবু নাঈম ইকবাল তালা প্রতিক নিয়ে লড়ছেন আওয়ামীলীগ সমর্থিত হাতি প্রতিকের মোস্তাফিজুর রহমান মাসুমের বিরুদ্ধে।
প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার সাথে সাথে প্রার্থীরা প্রতীক নিয়ে প্রচারণায় নেমেছেন। বহুনেতার আওয়ামী লীগ ও এক নেতার জাতীয় পার্টি এক মহা ভোটযুদ্ধে অবতারণা করছেন। প্রার্থীরা দলীয় নেতাদের সাথে নিয়ে এলাকায় গিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং ভোট প্রার্থনা করে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন। শেষ পর্যন্ত সোনারগাঁবাসী অপেক্ষার প্রহর গুনছে কে হবে জেলা পরিষদে সোনারগাঁয়ের অভিভাবক। জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে অধিকাংশ ভোটার প্রার্থী বাছাইয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যোগ্য ও সৎ প্রার্থীর বেছে নেওয়ার। নির্বাচন বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রার্থীদের মধ্যে একজন অন্য জনের চেয়ে ব্যক্তিগত ইমেজে এগিয়ে থাকলেও এ নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্ব পাবে ভোট কেনাবেচা।
তবে প্রার্থীদের মধ্যে ব্যক্তিগত ইমেজে এগিয়ে আছে জাতীয় পার্টির প্রার্থী তালা প্রতিকের আবু নাঈম ইকবাল। তিনি এলাকায় শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক ও ক্রিড়া সংগঠক হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে মোস্তাফিজুর রহমান মাসুম জেলা পরিষদ সদস্য থাকলেও তিনি নিজের নামে সোনারগাঁয়ে এখনো নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি। সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালামের ভাই হিসেবেই তিনি পরিচিত। তবে এ নির্বাচনে ভোটার হচ্ছেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। জনপ্রতিনিধিদের জরিপে জাতীয় পার্টির তালা প্রতিকের আবু নাঈম ইকবাল এখন পর্যন্ত এগিয়ে আছেন বলে একাধিক জনপ্রতিনিধি একমত পোষণ করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষনার পর থেকেই সোনারগাঁ উপজেলার নির্ধারিত ওয়ার্ডে নির্বাচনে প্রার্থীতা করার ব্যাপারে ভোটারদের মুখে আবু নাঈম ইকবালের নাম শোনা যাচ্ছিলো। তিনি ভোটার ও জনগনের কাছে বেশ পরিচিত, মার্জিত ও জনবান্ধব, শিক্ষানুরাগী ও ক্রিড়া সংগঠক হিসাবে পরিচিতি অর্জন করেন। যেহেতু এ নির্বাচনে নির্বাচিত জনপ্রতিনিরাই যেহেতু ভোটার সেহেতু তারা যার সাথে সহজে মিশতে পারবেন এমন একজন নিরহংকারীকেই তারা নির্বাচিত করবেন বলে নির্বাচন বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে আবু নাঈম ইকবাল মনোনয়ন পত্র সংগ্রহের খবর শুনে আনন্দ প্রকাশ করে একাধিক ভোটার বলেন আমরা চাই তিনি সোনারগাঁ উপজেলা থেকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবে। আমরা যারা সচেতন জনপ্রতিনিধিরা রয়েছি, তারা তাদের মেধার সঠিক মূল্যায়ন করবে।
কারন এবারের জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটার তাদের প্রত্যক্ষ ভোটেই যোগ্য জেলা পরিষদ সদস্য নির্বাচিত করবে। আর সেই হিসাবে আবু নাঈম ইকবাল অন্য প্রার্থীর থেকে বেশ জনপ্রিয় ও ক্লিন ইমেজের ব্যাক্তি। আমরা মনে করি তিনি নির্বাচিত হলে আমাদের উপজেলার ওয়ার্ডটি একটি মডেল ওয়ার্ড হিসাবে রুপান্তরিত করবে। তাই আমরা জেলা পরিষদ নির্বাচনে আবু নাঈম ইকবালের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
এ ব্যাপারে আবু নাঈম ইকবাল বলেন এবাবের জেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি সম্মানিত ভোটার ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের আবদারেই প্রার্থী হয়েছি। সাধারণ মানুষের প্রতি নিজের একটা দায়বদ্ধতা কাজ করে। তাই এবারের জেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি উপজেলা বাসীর সাথে মিলেমিসে উন্নয়ন কাজ করার জন্য। তাছাড়া সোনারগাঁবাসী একটি বিষয় সুস্পষ্টভাবে অনুধাবন করেছেন জননেতা লিয়াকত হোসেন খোকা কতটা আন্তরিকতার সাথে সোনারগাঁয়ের উন্নয়নে অবদান রাখছেন। জননেতা মাননীয় এমপি মহোদয়ের স্নেহধন্য হয়ে আমিও এমপি সাহেবের সার্বিক সহযোগিতায় সোনারগাঁয়ের জেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে উন্নয়নের অংশীদার হতে চাই।
এবারের জেলা পরিষদ নির্বাচনে গঠিত ৩নং ওয়ার্ডটিতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন সোনারগাঁ উপজেলার ১০ টি ইউনিয়ন ও সোনারগাঁ পৌরসভার নির্বাচিত সকল সম্মানিত জনপ্রতিনিরা। কিন্তু সোনারগাঁ পৌরসভায প্রশাসক নিয়োগ হওয়ায় নির্বাচিত প্রতিনিধি না থাকায় ভোটার সংখ্যা কমেছে।
আবু নাঈম ইকবাল আরো বলেন, আমি আশাবাদি সম্মানিত ভোটার ভাই-বোনদের প্রত্যক্ষ ভোটে আমি নির্বাচিত হয়ে তাদেরকে সাথে নিয়ে একসাথে সকল উন্নয়ন কাজের অংশীদার হবো।
প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার সাথে সাথে প্রার্থীরা প্রতীক নিয়ে প্রচারণায় নেমেছেন। বহুনেতার আওয়ামী লীগ ও এক নেতার জাতীয় পার্টি এক মহা ভোটযুদ্ধে অবতারণা করছেন। প্রার্থীরা দলীয় নেতাদের সাথে নিয়ে এলাকায় গিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং ভোট প্রার্থনা করে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন। শেষ পর্যন্ত সোনারগাঁবাসী অপেক্ষার প্রহর গুনছে কে হবে জেলা পরিষদে সোনারগাঁয়ের অভিভাবক। জেলা পরিষদের সদস্য হিসাবে অধিকাংশ ভোটার প্রার্থী বাছাইয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যোগ্য ও সৎ প্রার্থীর বেছে নেওয়ার। নির্বাচন বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রার্থীদের মধ্যে একজন অন্য জনের চেয়ে ব্যক্তিগত ইমেজে এগিয়ে থাকলেও এ নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্ব পাবে ভোট কেনাবেচা।
তবে প্রার্থীদের মধ্যে ব্যক্তিগত ইমেজে এগিয়ে আছে জাতীয় পার্টির প্রার্থী তালা প্রতিকের আবু নাঈম ইকবাল। তিনি এলাকায় শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক ও ক্রিড়া সংগঠক হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে মোস্তাফিজুর রহমান মাসুম জেলা পরিষদ সদস্য থাকলেও তিনি নিজের নামে সোনারগাঁয়ে এখনো নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি। সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালামের ভাই হিসেবেই তিনি পরিচিত। তবে এ নির্বাচনে ভোটার হচ্ছেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। তবে জনপ্রতিনিধিদের জরিপে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আছেন জাতীয় পার্টির তালা প্রতিকের আবু নাঈম ইকবাল।
আপনার মতামত জানান